ফৌজদারী কার্যবিধির ৪০৬/৪২০ ধারায় মামলা।

Post No-64

বিজ্ঞ আমলী আদালত, রবিশাল,

রবিশাল

বাদী

বাদীর নাম

পিতা-

সাং-

থানা-

জেলা-

       আসামী

১। আসামীর নাম

পিতা-

সাং-

থানা- জেলা-

স্বাক্ষী

১। সাক্ষীর নাম (০০)

পিতার নাম(০০)

২। সাক্ষীর নাম

পিতার নাম

সাং-

থানা-

জেলা-

আরো অনেকে ।

১ম ঘটনার তারিখঃ ০০/০০/২০০০ খ্রীঃ

স্থানঃ বাদীর ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বড়বাজার, ঢাকা।

চেক প্রদানঃ ০০/০০/২০০০ ও ০০/০০/২০০০ খ্রীঃ মর্ডান আবাসিক হোটেল, রবিশাল চৌরাস্তা, রবিশাল থানা, রবিশাল।

সর্বশেষ টাকা অস্বীকারের তারিখ ও স্থানঃ ০০/০০/২০০০ খ্রীঃ বিকাল ০০.০০ টা, আসামীর বসতবাড়ী। 

পাওনা টাকাঃ ০০,০০,০০০/- (কথায়)

অভিযোগঃ ৪০৬/৪২০ ফৌঃ দঃ বিঃ

বাদীর নালিশের কারন এই যে,

বাদী একজন চাউল আমদানীকারক ব্যবসায়ী হইতেছে। আসামী বাদীর বদিও এন্টারপ্রাইজ হইতে চাউল কেনার মাধ্যমে আসামীর সহিত বাদীর সর্ম্পক স্থাপন হয়। আসামীর ব্যবহার ও পূর্ব লেনদেনে বিশ্বাস করিয়া বাদী আসামীর নিকট বাকীতে চাউল বিক্রয় করিতো। আসামী বাকীতে খরিদ করিয়া টাকা পরিশোধ না করায় বাদী রবিশাল থানার আসামীর বাড়ীতে আসিয়া পাওনা ০০,০০,০০০/- (কথায়) টাকা তাগাদা প্রদান করিলে আসামী উহার নিজ নামীয় সোনালী ব্যাংক লিঃ রবিশাল  শাখার ০ খানা চেক প্রদান করিলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক হিসাবে খোজ লইয়া টাকা নাই মর্মে জানাইলে আসামী উহার এলাকার প্রাক্তন চেয়ারম্যান আলামিনের মাধ্যমে অনুরোধ করাইয়া সময় লইতে থাকে। একপর্যায় চেকের মেয়াদ ০ মাস উর্ত্তীণ হওয়ার পর আসামী বাদীর সহিত যোগাযোগ করেনা। বাদী বারবার তাগাদা প্রদান করিলে আসামী আজকাল করিয়া ঘোরাইতে থাকে। সর্বশেষ ঘটনার তারিখ ও সময় ০০/০০/২০২২ খ্রীঃ বিকাল ০০.০০ ঘটিকার সময় ১নং স্বাক্ষীর উপস্থিতিতে আসামীর বসতবাড়ীতে আসামীকে পাইয়া পাওনা টাকা দাবী করিলে আসামী উত্তেজিত হইয়া বা বাদীর পাওনা টাকা অস্বীকার করিয়া এবং পাওনা টাকা ভবিষ্যতে চাইতে আসিলে খুন জখমের হুমকী প্রদান করে। আসামী বাদীর সরলতা ও আস্থা বিশ্বাস ভঙ্গ করিয়া বাদীর পাওনা টাকা আত্মসাৎ করিয়া অপরাধ করিয়াছে। বাদী স্বাক্ষ্য দ্বারা মামলা প্রমান করিবে।

এমতে প্রার্থনা বিজ্ঞ হুজুরাদালত দয়া প্রকাশে মামলাটি আমলে গ্রহন পূর্বক আসামীর বিরুদ্ধে W/A প্রদানের আদেশ দানে মর্জি হয়।

ইতি তাং- …………